Summary
জেনেভা কনভেনশন হলো যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ৪টি চুক্তি ও ৩টি প্রটোকলের সম্মিলন। এটি ১৯৪৯ সালে সেসব কনভেনশনের দলিল হিসেবে গৃহীত হয়েছে যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনায় তৈরি হয়।
১৯৪৯ সালে পূর্বের তিনটি কনভেনশন (১৮৬৪, ১৯০৬, ১৯২৯) পরিমার্জন ও সম্প্রসারণ করা হয় এবং একটি চতুর্থ কনভেনশন সংযুক্ত হয়।
- ১ম জেনেভা কনভেনশন (১৮৬৪): যুদ্ধক্ষেত্রে আহত ও রোগাক্রান্ত সৈন্যদের অবস্থার উন্নতি।
- ২য় জেনেভা কনভেনশন (১৯০৬): সমুদ্রের যুদ্ধক্ষেত্রে আহত ও অসুস্থ সৈন্যদের অবস্থার উন্নতি।
- ৩য় জেনেভা কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দিদের প্রতি আচরণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত।
- ৪র্থ জেনেভা কনভেনশন (১৯৪৯): যুদ্ধাবস্থায় বেসামরিক জনগণের সুরক্ষা।
জেনেভা কনভেনশন মূলত যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ৪টি চুক্তি ও ৩টি প্রটোকলের সম্মনয়ে গৃহীত পদক্ষেপ। জেনেভা কনভেনশন “১৯৪৯ সালের একটি সন্ধিপত্রকে" নির্দেশ করে, যেটি সম্পাদিত হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী বিরূপ প্রতিক্রিয়া ও তার ফলাফল সরূপ। ১৯৪৯ সালে পূর্বের তিনটি কনভেনশন (১৮৬৪, ১৯০৬ ও ১৯২৯) সালে সম্পাদিত যা পরিমার্জন ও সম্প্রসারণ করা হয়। চতুর্থ কনভেনশনটি যোগ করা হয় ১৯৪৯ সালে। এটি "চারটি রেডক্রস কনভেনশন” নামেও পরিচিত।
১ম জেনেভা কনভেনশন
- ১৮৬৪ সালে সম্পাদিত।
- প্রধান উদ্দেশ্য ছিল- যুদ্ধক্ষেত্রে আহত ও রোগাক্রান্ত সৈন্যদের অবস্থার সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে।
২য় জেনেভা কনভেনশন
- ১৯০৬ সালে সম্পাদিত।
- প্রধান উদ্দেশ্য ছিল- সমুদ্রস্থ যুদ্ধক্ষেত্রে আহত, অসুস্থ এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজের সৈন্যদের অবস্থার সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে।
৩য় জেনেভা কনভেনশন
- ১৯২৯ সালে সম্পাদিত।
- প্রধান উদ্দেশ্য ছিল- যুদ্ধবন্দিদের প্রতি আচরণ ও তাদের নিরাপত্তা এবং সুচিকিৎসা নিশ্চিতের লক্ষ্যে।
৪র্থ জেনেভা কনভেনশন
- ১৯৪৯ সালে সম্পাদিত।
- প্রধান উদ্দেশ্য ছিল- যুদ্ধাবস্থায় বেসামরিক জনগণকে রক্ষার জন্য ।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
Read more